[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
আজ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন কৃষক লীগের ১০ম সম্মেলন। সাত বছর পর অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনকে ঘিরে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। নেতা-কর্মীরা ভাবছেন, স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদেরই সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটিতে নির্বাচন করা হবে। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে নির্বাচিত হবে সংগঠনটির আগামী তিন বছরের নেতৃত্ব।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবাধ প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। মঞ্চ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের (ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট সংলগ্ন) গেটের অদূরে উত্তর-দক্ষিণমুখী করে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশাল আকারের ছবি শোভা পাচ্ছে।
এ ছাড়া উদ্যানে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ‘একটি বাড়ি, একটি খামার’ স্লোগানকে সামনে রেখে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কৃষক লীগ সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন। দেশে কৃষির উন্নয়ন এবং কৃষকের স্বার্থরক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সম্মেলন হয় সর্বশেষ ২০১২ সালের ১৯ জুলাই।
জানা যায়, কৃষক লীগের বর্তমান কার্যনির্বাহী কিমিটির সদস্য সংখ্যা ১১১। এটা সংশোধন করে ১৫১ জন করার প্রস্তাব করা হবে। প্রস্তাবে সহসভাপতি ১৬ জন থেকে বাড়িয়ে ২১ জন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ৩ জন থেকে ৫ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক ৭ জন থেকে বাড়িয়ে ৯ জন করার কথা থাকছে।
এ ছাড়া জেলা-উপজেলা কমিটির আকারও বৃদ্ধির প্রস্তাব দেবে গঠনতন্ত্র উপকমিটি। বর্তমান জেলা কমিটি ৮১ জনবিশিষ্ট, যা ৯১ সদস্যবিশিষ্ট করার প্রস্তাব থাকছে। উপজেলা কমিটি ৭১ জনের স্থলে ৮১ জনের প্রস্তাব করা হবে। পাশাপাশি ইউনিয়ন বা সমমর্যাদার কমিটি ৬১ থেকে বাড়িয়ে ৭১ আর ওয়ার্ড কমিটি ৫১ থেকে বাড়িয়ে ৬১ করার প্রস্তাব করা হবে।


























