[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
শ্রমনীতি সংস্কার করেছে কাতার। এর ফলে প্রবাসী শ্রমিকরা চাকরি পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন। এছাড়াও কড়াকড়ি কমবে দেশে ফেরা বা বেড়াতে যেতে অনুমতির। ন্যূনতম মজুরির বৈষম্যও দূর হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি এ নিয়ে ডিক্রিও অনুমোদন হয়েছে দেশটির মন্ত্রিসভায়। এ আইন কার্যকর হওয়ার কথা ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে।
জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা-আইএলও কাতারের শ্রমনীতির সংস্কারকে স্বাগত জানিয়েছে। কাফালা বা স্পনসরশিপ ব্যবস্থাটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে শুরু হয়েছিল ১৯৫০ সালে।
আইএলও বলছে, কাফালা ব্যবস্থায় অভিবাসী শ্রমিকদের চাকরি পরিবর্তনের জন্য নিয়োগকর্তার কাছ থেকে অনাপত্তিপত্র বাধ্যতামূলক ছিলো। কিন্তু এখন থেকে শ্রমিকরা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। দেশটিকে ৪ লাখ বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিক রয়েছেন, তাদের ৭৫ শতাংশই নির্মাণশিল্পের সঙ্গে জড়িত।