[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর, চট্টগ্রাম মহানগর, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, মুন্সীগঞ্জ, রাজবাড়ী, চাঁদপুর, ফেনী, কুমিল্লা, কক্সবাজার, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, নোয়াখালী, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, খুলনা, কুষ্টিয়া, যশোর, বাগেরহাট, মাগুরা, পটুয়াখালী, ভোলা, রংপুর, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সুনামগঞ্জ বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
তদারকিকালে ঢাকা মহানগরীর তেজগাঁও, বনানী, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, হাতিরপুল, নিউমার্কেট, পলাশী, লালবাগ, ইসলামবাগ, বাবুবাজার, মালিবাগ ও রামপুরা এলাকায় পাইকারি এবং খুচরা ব্যবসায়ীদেরকে গ্রহণযোগ্য মূল্যে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য অনুরোধ করা হয়।
বাজার তদারকিকালে পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে আল-আমিন ট্রেডার্সকে পাঁচশত টাকা; রায়হান জেনারেল স্টোরকে পাঁচশত টাকা; রফিক মিয়া স্টোরকে পাঁচশত টাকা; শাওন এন্ড ব্রাদার্সকে এক হাজার টাকা; বেল্লালের গোস্তের দোকানকে এক হাজার টাকা; সালেহ জেনারেল স্টোরকে পাঁচশত টাকা; আল্লার দান স্টোরকে এক হাজার টাকা; বাবুল মিয়া মাংসের দোকানকে পাঁচশত টাকা; আব্দুল রশিদ রাইস স্টোরকে এক হাজার টাকা। প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করার অপরাধে মঞ্জুর হোসেন হলুদ মরিচ মিলকে পাঁচ হাজার টাকা, হোসেন স্টোরকে দশ হাজার টাকা এবং ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রির অপরাধে সোহাগ স্টোরকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ১২টি প্রতিষ্ঠানকে মোট বাইশ হাজার পাঁচশতটাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, আর্মড পুলিশ ব্যাটলিয়ন, সিভিল সার্জন, মৎস্য কর্মকর্তা, পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর, শিল্প ও বণিক সমিতির প্রতিনিধি এবং ক্যাবের সদস্যগণ এসব তদারকি কার্যক্রমে সহায়তা করেন।


























