[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জ্বালানি ব্যবস্থাপনায় অটোমেশন ও ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়া দ্রুত বাস্তবায়ন করা আবশ্যক। এ ক্ষেত্রে উপযুক্ত অফিস ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল তাঁর বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভুক্ত প্রকল্পসমূহের মে ২০২০ পর্যন্ত বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি এবং গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গ্যাস ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নে একটা মহাপরিকল্পনা থাকা জরুরি। লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষ এলপিজি, সিএনজি বা অন্যান্য সিলিন্ডার ট্র্যাকিং করার উদ্যোগ নিলে দুর্ঘটনা অনেকাংশেই কমে যাবে।
সভায় ২০১৯-২০ অর্থবছরের আরএডিপিতে বরাদ্দ ও মে ২০২০ পর্যন্ত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভুক্ত ৩২ টি প্রকল্পের বাস্তবায়ন ও অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়। সভায় জানানো হয়, করোনার জন্য প্রায় ৪০০ কোটি টাকায় মালামাল আনতে না পারার জন্য মে ২০২০ পর্যন্ত অগ্রগতি হয়েছে ৫৬ দশমিক ৮০ শতাংশ যা ৩০ জুনের মধ্যে ৮৫ শতাংশ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
ভার্চুয়াল এই সভায় এ সময় অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ আনিছুর রহমান, বিপিসির চেয়ারম্যান মোঃ সামছুর রহমান এবং পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ উপস্থিত ছিলেন।