[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
সম্প্রতি ব্রিটেনের দাবি, গত শুক্রবার পারস্য উপসাগর থেকে দুটি তেল ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরান। তার মধ্যে একটি ব্রিটেনের নিবন্ধিত, অন্যটি লাইবেরিয়ার। এরপরই হুঁশিয়ারি ব্রিটেনের, ইরানকে হয় ওই নৌযান ফেরত দিতে হবে, নতুবা ভোগ করতে হবে পরিণতি।
তবে ইরান বলছে, তারা ব্রিটিশ পতাকাবাহী স্টেনা ইমপেরো নামের একটি জাহাজ জব্দ করেছে। তবে ব্রিটিশ পরিচালিত দ্বিতীয় তেল ট্যাংকার মেসদার জব্দ করা হয়নি। নিরাপত্তা ও পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের পর জাহাজগুলোকে নিজস্ব রুটে চলতে দেয়া হচ্ছে সঠিকভাবেই।
উল্লেখ্য, বিশ্বের এই গুরুত্বপূর্ণ তেল সরবরাহকারী রুটটিতে উত্তেজনার বৃদ্ধির সর্বশেষ ঘটনা হচ্ছে এই ট্যাংকার আটকের ঘটনা। জাবাল আল-তারিক প্রণালীতে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর হাতে একটি ইরানি তেলট্যাংকার জব্দ হওয়ার দুই সপ্তাহ পর এমন ঘটনা ঘটেছে।
ব্রিটেনের জেরেমি হান্ট পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেন, অগ্রণযোগ্য এই জাহাজ জব্দ । নৌযান চলাচলের স্বাধীনতা অবশ্যই অপরিহার্য। সব নৌযান যাতে নিরাপদ ও স্বাধীনভাবে চলতে পারে, নিশ্চিত করতে হবে তা।ইরান যদি জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ ফেরত না দেয়, তবে ভোগ করতে হবে তাদের পরিণতি।
হুরমুজান মেরিটাইম অথরিটির প্রধান আল্লাহমোরাদ আফিফিপোর বলেন, ব্রিটিশ স্টেনা ইমপেরো তেল ট্যাংকার তৈরি করছে বিভিন্ন ঘটনার কারণ । তাই আমরা সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছি প্রয়োজনীয় তদন্তের জন্য সেটিকে বন্দর আব্বাসে নিয়ে যেতে। তবে জব্দ করা হয়নি মেসদার। আর নষ্ট তেল ফেলে দূষণ তেরি করছিল স্টেনা ইমপেরো।