[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এবং স্কুল-কলেজ চালু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
গতকাল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের লক্ষ্যে গঠিত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির ষষ্ঠ সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি
আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের অনুমোদিত পরিকল্পনার আলোকে বছরব্যাপী নানান আয়োজন বাস্তবায়ন বিষয়ে আলোচনা হয়। অনুষ্ঠান আয়োজনে সরাসরি ও ভার্চুয়াল উভয় প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের ওপর সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়।
মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উৎসব তৃণমূল পর্যন্ত উদ্যাপন করা হবে। সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে উদ্যাপনের অংশীদার করা হবে। এজন্য স্বাধীনতার ৫০ বছরে ৫০টি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মেলা, মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা আয়োজন, গ্রন্থ প্রকাশ, মুক্তিযুদ্ধ অলিম্পিয়াড, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, গ্লোবাল সামিট, সেমিনার ইত্যাদি।
সভাকক্ষে, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক এবং এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো: তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মকবুল হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মোঃ কামাল হোসেন, কবি ও লেখক তারিক সুজাত, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব সুভাষ সিংহ রায়সহ কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।