[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম বলেছেন, কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধকল্পে সরকারি নির্দেশনা ও স্বাস্থ্য বিধিসমূহ যথাযথভাবে মেনে কোরবানির পশুর হাট পরিচালিত হবে।
গতকাল গুলশানের নগর ভবনে কোরবানির পশুর হাট মনিটরিং কমিটির সদস্যবৃন্দ ও ইজারাদারগণের সাথে এক সমন্বিত সভায় সভাপতির বক্তৃতায় মেয়র একথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আসন্ন ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১টি স্থায়ী ও ৯টি অস্থায়ী মোট ১০টি পশুর হাট বসানো হবে। তিনি বলেন, পশুর হাটগুলো মনিটরিং করার জন্য ইতোমধ্যে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ মফিজুর রহমানকে আহ্বায়ক করে ১৪ সদস্যের একটি মনিটরিং কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটিতে ১২ জন কাউন্সিলর ছাড়াও ডিএনসিসির ২ জন ভেটেরিনারি কর্মকর্তা রয়েছেন। তিনি আরো বলেন, প্রতিটি হাটেই শক্তি ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে একশত প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবক, দুইশত গেঞ্জী এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক মাস্ক দেয়া হবে। এছাড়াও ইজারাদারদের পক্ষ থেকে সকল হাটেই হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় অন্যান্য সামগ্রী সরবরাহ করা হবে।
মেয়র বলেন, প্রত্যেকটি হাটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সিসি ক্যামেরা এবং তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, হাটগুলোতে সামাজিক দূরত্ব যথাযথভাবে বজায় রাখতে হবে, ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়কে মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে। হাটগুলোর প্রবেশ ও বাহির পথ আলাদা থাকতে হবে এবং নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করা হবে। কোরবানির হাটের পশুগুলো সর্বসাধারণের জন্য অনলাইনে প্রদর্শনের ব্যবস্থাও করা হবে।