[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
বাংলাদেশ যুব মৈত্রীর সপ্তম কেন্দ্রীয় কমিটির সভা ভার্চুয়াল প্লার্টফরম জুমের মাধ্যমে সংগঠনের সভাপতি সাব্বাহ আলী খান কলিন্সের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মুতাসিম বিল্লাহ সানী, সকাল ১১টায় শুরু হয়ে দুপুর ১.৩০ মিনিটে সমাপ্ত হয়।
সভার শুরুতেই শোক প্রস্তাব পাঠ এবং এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। শোক প্রস্তাব পাঠ করেন কেন্দ্রীয় সদস্য মানিক হাওলাদার। সভায় বর্তমান ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটের ওপর বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করে আলোচকগণ বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত থেকে পেঁয়াজ পর্যন্ত সিন্ডিকেটের দ্বারা আবদ্ধ। পাশাপাশি এই করোনাকালে চাকরি প্রত্যাশিরা চাকরি পাচ্ছে না। পক্ষান্তরে বেকার আরও বেশি বেকার হচ্ছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে প্রায় ৫ কোটি মানুষ এই মুহূর্তে। বিভিন্ন খাতে আর্থিক প্যাকেজ প্রণোদনা সরকার প্রদান করলেও প্রকৃত বেকার বা অসহায়দের মাঝে এই সুবিধা পরিলক্ষিত হয় না। বিদেশ ফেরত প্রবাসী শ্রমজীবী প্রায় ৭০ শতাংশ কর্মহীন। এই কর্মহীনদের কর্ম দেয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব। রাষ্ট্র সেই দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ রূপে ব্যর্থ। সমাজে বৈষম্য দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। এই বৈষম্য মাপার মাপকাঠির জন্য কোনো যন্ত্র প্রয়োজন হয় না। চোখ মেললেই দেখা যায় মানুষ কিভাবে আয়-বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার জন্য যুব মৈত্রী সারা দেশের মানুষের প্রতি আহ্বান জানান। বাংলাদেশ যুব মৈত্রী করোনা কালিন আশু ৯দফা দাবী সর্বসম্মতি ক্রমে কেন্দ্রীয় কমিটি গ্রহণ করে।
সভায় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন সংগঠনের সহ সভাপতি মো তোহিদ, মনিরউদ্দিন পান্না, অরুন কুমার ঘোষ, তাইজুল ইসলাম রোম, কায়সার আলম, সহ সাধারণ সম্পাদক তাপস দাস, ফারাইন বালী, অর্থ সম্পাদক কাজী মাহমুদুল হক সেনা, প্রচার সম্পাদক এম এম মিল্টন ও কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ।