[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী দেশের সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দরসমূহের দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক দ্রব্যাদি নিরাপদ পরিবহণ, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাগুলোকে একটি ছাতার নিচে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য ব্যবস্থাপনায় অধিক সচেতন হতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে দেশের সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দরসমূহের দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক দ্রব্যাদি নিরাপদ পরিবহণ, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে সতকর্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক এ আহ্বান জানান।
বৈঠকে
জানানো
হয়, বিপদজনক মালামাল ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো দূর করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর বিদ্যমান দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য সংরক্ষণ শেড অর্থাৎ ‘পি-শেডটি’
সংস্কার, সেখানে
২৪ ঘণ্টা
ফায়ার
সার্ভিস
ব্যবস্থা, উক্ত
শেডে
প্রবেশ/বাহির
সংরক্ষণ, বিপদজনক
পণ্য
সংরক্ষণ
বিষয়ে
সচেতনতা
তৈরির
উদ্যোগ
ও প্রশিক্ষণের
ব্যবস্থা
গ্রহণ-সহ যুগোপযোগী একটি নতুন শেড নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়া বন্দরগুলোতে সার্বিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা এবং দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য হ্যান্ডলিং ও সংরক্ষণে ‘মহড়ার’ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দাহ্য, বিস্ফোরক ও বিপদজনক পণ্য সংরক্ষণের জন্য পৃথক শেড নির্মাণে মোংলা ও পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
অন্যান্যের মধ্যে বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল শেখ আবুল কালাম আজাদ, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম, নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মো. জালালউদ্দিন, পায়রা বন্দর, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডএর প্রতিনিধি এবং চট্টগ্রাম, মোংলা, বেনাপোল ও ঢাকা আইসিডির কাস্টমস কমিশনারগণ সরাসরি ও অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন।