[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
প্রত্যকটি অঞ্চলে আর্থসামাজিক উন্নতি আরো ঘটবে সেতু নির্মাণের ফলে। তবে করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিচ্ছে- সে পরিস্থিতিতে সবাইকে সচেতন হতে হবে, সাশ্রয়ী হতে হবে এবং মিতব্যয়ী হতে হবে।
আজ সোমবার সকালে একসঙ্গে ১০০ সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়েছিলেন।
সরকারপ্রধান প্রতিটি মানুষের সঞ্চয় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘তেল, গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ যা ব্যবহার, সেই ব্যবহার সীমিত করতে হবে, যাতে অল্প খরচ করা যায়। ’
উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, প্রত্যকটি এলাকায় যেখানে খালি জমি আছে- সেখানেই খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। নিজেদের উপার্জন নিজেদের করার চেষ্টা করতে হবে। বিশ্বব্যাপী যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে, তার ধাক্কা যেন বাংলাদেশে খুব বেশি ক্ষতি করতে না পারে।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘আন্তর্জাতিকভাবে আজকে খাদ্যের যে অভাব দেখা দিচ্ছে, নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে- সেই সমস্যা থেকে বাংলাদেশের মানুষ যাতে মুক্ত থাকে সেটাই আমাদের প্রচেষ্টা। সেই সঙ্গে আমি মনে করি, প্রত্যেকটি পরিবারেরও চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশের মানুষের উন্নয়নের যে ধারাটা আমরা সৃষ্টি করেছি, সেটা যেন অব্যাহত থাকে।