টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের মশাল প্রজ্বলন

মঙ্গলবার, আগস্ট ২৩, ২০২২,৯:১০ পূর্বাহ্ণ
0
14

[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]

মুজিববর্ষ ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীকে উৎসর্গ করে ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার দেশ, তারুণ্যের বাংলাদেশ’ কে প্রতিপাদ্য হিসেবে ধারণ করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সারা দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ’ এর ৩য় আসর।

এ চ্যাম্পিয়নশিপের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং প্রতিযোগিতার মশাল প্রজ্বলন অনুষ্ঠিত হয়।

শোকাবহ আগস্ট স্মরণে বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের পক্ষ থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন প্রথিতযশা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল।

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে দেশের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দ, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, গোপালগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বিকেএসপি এর প্রতিনিধিগণ, পৃষ্ঠপোষক, সংশ্লিষ্ট ফেডারেশন ও পরিচালনাকারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিগত বছরের আসরগুলোর সাফল্যের ধারাবাহিকতার প্রত্যাশা রেখে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসর উপলক্ষ্যে  জাতির পিতার  সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন ও প্রতিযোগিতার মশাল প্রজ্বলন করতে পেরে আমরা আবেগাপ্লুত, অভিভূত। আমরা  জাতির পিতার স্মৃতিবিজড়িত বাঙালির তীর্থ ভূমি টুঙ্গিপাড়াকে বেছে নিয়েছি কারণ আমরা আমাদের তরুণ প্রজন্মের মন ও মননের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শনকে প্রোথিত করার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চাই।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, টুঙ্গিপাড়া শুধু কোনো স্থান বিশেষ নয়, এটি বাঙালির আবেগ অনুভূতির নাম। এটি বাঙালির অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে। এটি বাঙালির তীর্থভূমি। এখানেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলা ও বাঙালির সেই পরম আরাধ্য পুরুষ। যার মাধ্যমে বাঙালি পৃথিবীতে প্রথম তার রাষ্ট্র পেয়েছে, আত্মপরিচয় পেয়েছে।

আলোচনা সভা শেষে এই প্রতিযোগিতার ফিক্সচার ড্র ও মশাল প্রজ্বলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও সম্মানিত অতিথিবৃন্দ সম্মিলিতভাবে এই মশাল প্রজ্বলনে অংশগ্রহণ করেন।

বিঃদ্রঃ মানব সংবাদ সব ধরনের আলোচনা-সমালোচনা সাদরে গ্রহণ ও উৎসাহিত করে। অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য পরিহার করুন। এটা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে