[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ভাওয়াইয়া গান কুড়িগ্রাম জেলার প্রাণ। ভাওয়াইয়া গানের সুর এ জেলার মানুষের সাথে মিশে আছে। আবহমানকাল ধরে উত্তর জনপদসহ এ জেলার ভাওয়াইয়া গান বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। তাছাড়া কুড়িগ্রাম জেলার ব্র্যান্ডিং স্লোগান হিসেবে ‘ভাওয়াইয়া গানের ধাম, নদনদীময় কুড়িগ্রাম’ নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব বিষয় মাথায় রেখে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে- এখন থেকে জাতীয় ভাওয়াইয়া উৎসব কুড়িগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল সকালে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও জেলা প্রশাসন, কুড়িগ্রামের সহযোগিতায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত দুই দিনব্যাপী (২৭ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০) ‘ভাওয়াইয়া উৎসব ২০২০’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
কে এম খালিদ বলেন, সরকার এদেশের শিল্প-সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও বিকাশে বদ্ধপরিকর। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মাধ্যমে ‘লোকজ সংস্কৃতি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ’ কর্মসূচির আওতায় ভাওয়াইয়াসহ উত্তরবঙ্গের ১৩ হাজার লোকজ গান ‘উত্তরের গীতিসুধা’ নামে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং সংরক্ষণের জন্য জাতীয় আর্কাইভে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, কুড়িগ্রামের কৃতি সন্তান খ্যাতিমান লেখক সৈয়দ শামসুল হকের স্মৃতিকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।