[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
গান শেখানোর অজুহাতে আলমডাঙ্গার ডাউকি গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীকে গ্রামের হবিবর শাহ ওরফে সাধুবাবা দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে আলমডাঙ্গা থানায়। ধর্ষণে সহযোগিতা করায় সাধুবাবার নারী সহযোগী হাজেরা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে পুলিশ হাজেরা খাতুনকে আটক করে। ধর্ষক হবিবর শাহ পালিয়ে গেছে।
আলমডাঙ্গা থানার ডিউটি অফিসার এএসআই শাহবুদ্দিন লস্কর জানান, মঙ্গলবার রাতে ডাউকি গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া এক শিশুর পিতা থানায় এসে অভিযোগ করেন, গান শেখানোর অজুহাতে গ্রামের হবিবর শাহ ওরফে সাধুবাবা প্রায়ই ধর্ষণ করত তার মেয়েকে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন তিনি।
অভিযোগ পেয়ে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে হবিবর শাহ এর নারী সহযোগী হাজেরা খাতুনকে আটক করে থানায় এনেছে। একই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী আটক হাজেরা খাতুন। হবিবর শাহ পালিয়ে গেছে।
ধর্ষক হবিবর শাহ‘র স্ত্রী এক বছর আগে মারা গেছেন। তারপর থেকে ওই শিশুকে গান শেখানোর জন্য বাড়িতে ডেকে নিতেন হবিবর শাহ। হবিবর শাহর অনেক নারী সহযোগী আছে। তাদের একজন হাজেরা খাতুন। ধর্ষণে হাজেরা খাতুন সহযোগিতা করত বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।