[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
সম্প্রতি কাশ্মীর ইস্যুতে চরমে রয়েছে ভারত পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা। একে অপরকে দিচ্ছে যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এর মধ্যেই বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) পাকিস্তান নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা করতে চলেছে।
আগামী অক্টোবর বা নভেম্বর মাসেই পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের রেলপথমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমেদ। তিনি একথা বলেন বুধবার (২৮ আগস্ট) পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে এক অনুষ্ঠানে। এক সপ্তাহ আগেই পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান পরমাণু যুদ্ধের কথা বলেছিলেন। এরপর তিনি আবারও একই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গত ২৬ আগস্ট।
পাকিস্তান ভারতকে জানিয়েছে ২৬ তারিখেই নতুন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার বিষয়ে। কারণ দুই দেশকেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার তিনদিন আগেই অপর দেশকে এ বিষয়ে জানাতে হয় ২০০৫ সালের এক বিশেষ চুক্তি অনুযায়ী। বৃহস্পতিবার সম্ভবত গাজনভি মিসাইলের পরীক্ষা করতে চলেছে পাকিস্তান বলেন ক্ষেপণাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা। এটি ৩শ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত হানতে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করা হবে বেলুচিস্তানের সোনমিয়ানি ফ্লাইট টেস্ট রেঞ্জের ৫৯ কমান্ড পোস্ট থেকে।
করাচি যাওয়ার তিনটি আকাশসীমা বন্ধ রাখা হয়েছে ২৮ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জন্যই। যে স্থানে এই পরীক্ষা চালানো হবে সতর্কতা জারি করা হয়েছে তার আশেপাশের জলপথেও। জাহাজ চলাচলও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। গাজনভি পাকিস্তানের একটি স্বল্প মাত্রার ক্ষেপণাস্ত্র। পাকিস্তানের হাতে শাহিন ও ঘোরি নামেও আরও দুটি একই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে।