[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
গতকাল ঢাকায় ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘স্বাধীনতা ৫০ বছর ও বিদ্যুতের অগ্রযাত্রা’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম প্রধান অতিথি এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দৃশ্যমান সাফল্য পেয়েছে। বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও বিশেষ আইনের নেপথ্যের কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিজেদের মেধা ব্যবহার করে দেশ ও জাতির জন্য কাজ করতে হবে। বিদ্যুতের উৎপাদন একটি মানসম্পন্ন অবস্থায় এসেছে। এখন সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার দিকে নজর দেয়ার সময় এসেছে। তৃতীয়ত জ্বালানি দক্ষতা, জ্বালানি সংরক্ষণ ও দায়িত্বশীল ব্যবহারের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। প্রসঙ্গক্রমে তিনি আরো বলেন, সংরক্ষণ ব্যবস্থা আবিষ্কৃত না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসার কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে যাবে না।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার মূল চালিকাশক্তি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতায়নের নির্দেশনা বঙ্গবন্ধুই দিয়েছিলেন। তাঁর প্রদর্শিত পথে এবং প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ শতভাগ বিদ্যুতায়নের দ্বারপ্রান্তে। শীঘ্রই গ্রিড এলাকায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন উদ্যাপন করা হবে। মুজিবর্ষে অফগ্রিড এলাকায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন হবে।
ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স, বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক শামীম জাহাঙ্গীরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অরুণ কর্মকার।