[ + ফন্ট সাইজ বড় করুন ] /[ - ফন্ট সাইজ ছোট করুন ]
৩২তম ওভারে ৭৭ রানের মাথায় তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটে আফগান শিবিরের। তাইজুল ও মাহমুদউল্লাহর আক্রমণে ধরাশায়ী হন একে একে ইহসানউল্লাহ, জাদরান এবং শাহিদী প্যাভিলিয়নে ফেরত যান। এ অবস্থায় হাল ধরেন রহমত শাহ এবং আজগর। রহমত ইতোমধ্যে ১৫১ বলে ৬৬ রান করেছেন। আত্মবিশ্বাসের সাথে তিনি হাফ সেঞ্চুরির পথ পেরোন। অন্য দিকে আজগর একেবারে যোগ্য সঙ্গ হয়েছে রহমতের। এই জুটি ১৭৩ বলে ১০০ রানের জুটি গড়ে আফগানিস্তানকে ভালো অবস্থানে নেওয়ার কাজটি সুচারুভাবে সম্পন্ন করে যাচ্ছেন।
তাইজুল ইসলাম ২.২৬ ইকোনমি রেটে ২৩ ওভার বল করে ৪টি মেইডেন নিয়েছেন। ৫২ রান খরচ করে উইকেট নিয়েছেন ২টি। সাকিবকে একটু বেশি রান গুনতে হয়েছে। ৩.৫৪ ইকোনমিক রেটে ১১ ওভার শেষে ৩৯ রান দিতে হয়েছে তাকে। মিরাজ বেশ মিতব্যয়ী, ২.০৮ ইকোনমি রেটে ১২ ওভার বলর করে ২টি মেইডেনের সাথে ২৫ রান দিয়েছেন। মাহমুদউল্লাহ এক ওভার বল করলেও ১টি উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন।
এবারের বাংলাদেশ টিমকে বৈচিত্র্যপূর্ণ বলাই যায়। কারণ একাদশে কোনো পেসার নেই। নেই কোনো বিশেষজ্ঞ ফাস্ট বোলার। পেসারের কাজ চালাতে সৌম্য সরকারের ওপরই ভরসা। এদিকে, সাকিব আল হাসানসহ একাদশে আছেন চারজন স্পিনার। পাশাপাশি স্পিন করার মতো আছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোসাদ্দেক হোসেন ও মুমিনুল হক।